Directly contributed to the IT skills development of around 20,000 people and indirectly around 30,000 people. The opportunity to play a role in the branding and business development of over 200 organizations

Get In Touch

প্রথম আলোর এ পোস্ট থেকে আধুনিক কনটেন্ট লেভেল বা ধরনটা দেখেন।
উপলব্ধি করার আছে
পত্রিকাতে ছিলো বিশাল বিশাল কনটেন্টের প্রচলন। সেটাও পরিবর্তন গত ২-৩ বছর ধরে কনটেন্টের ধরনে পরিবর্তন এনেছে। এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে তাদের ব্রান্ডের দিকে মানুষের অ্যাটেনশন বাড়াতে শুধুমাত্র কনটেন্ট লিংক পোস্ট না করে, এ ধরনের ইনফোগ্রাফিক কনটেন্ট পোস্ট করে বেশি।
আমরা কতটা পিছিয়ে আছি পরিকল্পনাতে
  • এখনও ব্রান্ডিং করতে বিশাল বিশাল আর্টিকেলকে কনটেন্ট বলা হচ্ছে।

অথচ ফেসবুক মানেই ক্রিয়েটিভ, গ্রাফিক্যাল প্লাটফরম। আর পত্রিকাগুলো হচ্ছে বড় আর্টিকেলের জায়গা। সেখানেও তারা ভিজ্যুয়াল (গ্রাফিকস কনটেন্ট, ভিডিও কনটেন্ট) কনটেন্টের ব্যবহার ছাড়া অডিয়েন্সকে লিখা পড়াতে ব্যর্থ হচ্ছে।

  • বেশি বেশি কনটেন্ট, বেশি বেশি কমেন্ট করলে রিচ বাড়বে, এ ৩-৫ বছর পুরানো থিওরি নিয়ে পড়ে আছি।

অথচ ১০০০ কনটেন্ট বা কমেন্ট করে মানুষ যদি না সেটা পড়ে কোন লাভ নাই। বেশি কনটেন্টে মূল প্লাটফরম পত্রিকাগুলোও এবং ব্রান্ডেড পত্রিকাগুলো বেশি বেশি পোস্ট করে বেনিফিট হতে পারছে না, তাই তাদের পোস্টের ধরনে ভিজ্যুয়েল টাচ, এবং লিখা কনটেন্টেও পরিবর্তন এনেছে। তাই পোস্ট কমিয়ে দিয়েছে। বেশি পোস্ট নয়, পোস্টকে বেশি মানুষ পড়াতে হবে, এ লজিকের কারনে তারা ভিজ্যুয়েল কনটেন্টে জোর দিচ্ছে।

এবার নিজেই ভাবুনতো
এবার কারও কথায় প্ররোচিত বা অন্ধ বিশ্বাসী না হয়ে নিজের ব্রেইনকে কাজে লাগিয়েই ভাবুন তো, A এক সপ্তাহে ৫০টা পোস্ট করলো, আর অন্যদিকে B নিচের ইমেজের মত সপ্তাহে ২টা ইমেজ বানিয়ে তার ব্রান্ডের মেসেজটাকে প্রকাশ করলো, এরপর সেই ইমেজকে বেশি বেশি শেয়ার করলো ১ সপ্তাহ ধরে। তাহলে এ দুজনের মধ্যে কে বেশি মানুষের অ্যাটেনশন পাবে, বাহবা পাবে, কার পোস্ট দেখে মানুষ বেশি আকর্ষিত হবে?
কারও ভয়ে , বা অন্ধ বিশ্বাসের কারনে হয়তো মনের ভাবনার উত্তর প্রকাশ করতে ভয় হবে। তারপরও আপনি বুঝেন, আমিও বুঝিও, সবাই বুঝি, আপনি ফেসবুক ব্যবহারকারী হিসেবে কোন কনটেন্টগুলোকে খুব ভালো ভাবে পছন্দ করে পড়েন, এবং নিজে পারলে শেয়ারও করেন।
আমি কোন মেন্টরের অবদানকে ছোট করছিনা। কিন্তু সবার সব কিছুই পারফেক্ট হবে, এটাও ভাবতে সমর্থন করছিনা। প্রত্যেকের কিছু দুর্বলতা থাকবেই। আমারও থাকবে। যেটুকু করা উচিত, সেটা তুলে ধরলাম।
… এবার ভাবছেন,
এরকম আপনি পারবেন কিনা? কত কঠিন। আপনার মতই কঠিন ভাবতো, একদম কিছুই জানেনা এরকম অনেক অনেক স্টুডেন্টকে Content King দক্ষ করেছে, তারা এত সুন্দর সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করছে মোবাইল দিয়ে, তাদের কনটেন্টগুলো মানুষজন শেয়ার করছে। এমন কি তাদেরকে কনটেন্ট বানানোর জন্য, বিভিন্ন উদ্যোক্তাদের পেইজকে চালানোর জন্য হায়ার করছে।
সবচাইতে মজার তথ্য হচ্ছে, তাদের বক্তব্য হচ্ছে, আগে দিনরাত পরিশ্রম করতে হইতো, কি কনটেন্ট করবে সেটা নিয়ে ভাবতে হতো, এখন তারা ঘুরাঘুরি করার সময় পাচ্ছে, পরিবারকে সময় দিতে পারছে।
। হতে হলে বিজনেস কিং
। হতে হবে কনটেন্ট কিং

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *